ক্লান্ত তারকারা তবু সর্বত্র, ক্রমেই লম্বা টুর্নামেন্ট আর আলাদা ‘বিজনেস’ হয়ে ওঠা এক্সিবিশন: শারীরিক টিকে থাকা আর বিনোদনের মাঝখানে টেনিস আজ নিজের গভীরতম বৈপরীত্য উন্মোচন করছে।
প্রায় ঘটনাচক্রে আকাপুলকোর এক বাগানে জন্ম নেওয়া প্যাডেল পঞ্চাশ বছরে হয়ে উঠেছে এক বৈশ্বিক ঘটনা, যা টেনিসকে যেমন মুগ্ধ করছে, তেমনই চিন্তায় ফেলছে। তার ঝড়ো উত্থান ইতিমধ্যেই র্যাকেট খেলার মানচিত্র বদলে দিচ্ছে।
জার্সি, লোগো আর ব্যক্তিগত কালেকশন: ব্র্যান্ডগুলো খেলোয়াড়দের ওপর ঢালছে মিলিয়ন মিলিয়ন ইউরো, আর প্রতিটি ম্যাচকে বানাচ্ছে বিশ্বব্যাপী এক বিজ্ঞাপনের শোকেস।
বিশটি গ্র্যান্ড স্লাম, ১০৩টি শিরোপা, টানা ২৩৭ সপ্তাহ বিশ্ব নং ১ এবং এখন চিরস্থায়ী স্থান: রজার ফেডারার ২০২৬ সালে টেনিস হল অফ ফেম-তে অন্তর্ভুক্ত হবেন। আবেগাপ্লুত সুইস তার চিরন্তন চ্যাম্পিয়নের ছবির মতোই মার্জিত ও কৃতজ্ঞতাপূর্ণ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন।