টেনিস প্রায় থেমেই থাকে না। টুর্নামেন্টের এই অন্তহীন স্রোতের আড়ালে, টেকে থাকতে হলে চ্যাম্পিয়নদের শিখতে হয় থামতে। ফেদেরার থেকে আলকারাস—এই কয়েকটা নির্ণায়ক সপ্তাহের তদন্ত যেখানে সবকিছু ঠিকঠাক হয়: বিশ্রাম, ছাড়, পুনর্জন্ম।
উইলিয়ামস বোন থেকে আলিজে কর্নে, স্পনসর থেকে এটিপি ও ডব্লিউটিএ সার্কিট—টেনিসে বেতন–সমতা নিয়ে বিতর্ক কখনো এত তীব্র ছিল না। অনস্বীকার্য অগ্রগতি ও স্থায়ী বৈষম্যের ভেতর দাঁড়িয়ে র্যাকেটের এই রাজা-খেলাটি এখন নিজেরই বিরোধিতার মুখোমুখি।
সব বয়সের জন্য প্রোগ্রাম, ক্রমাগত আধুনিকায়িত বৃহৎ কমপ্লেক্সে পেশাদার জগতে পৌঁছানোর এক পথ। আগামী দিনের চ্যাম্পিয়নদের খুঁজে বের করে এবং তাদের সর্বোচ্চ পর্যায়ের জন্য গড়ে তোলে – এটাই রাফা নাদাল অ্যাকাডেমির মূল মন্ত্র।
২০২৬ সালে, কার্লোস আলকারাজ রটারড্যামে তার ট্রফি পুনরায় প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নামাবেন। তার সামনে থাকবে একটি চ্যালেঞ্জিং ড্র, যেখানে থাকবেন আলেকজান্ডার জভেরেভ, আলেক্স ডি মিনাউর বা ফেলিক্স অগার-আলিয়াসিম।
ক্লান্ত তারকারা তবু সর্বত্র, ক্রমেই লম্বা টুর্নামেন্ট আর আলাদা ‘বিজনেস’ হয়ে ওঠা এক্সিবিশন: শারীরিক টিকে থাকা আর বিনোদনের মাঝখানে টেনিস আজ নিজের গভীরতম বৈপরীত্য উন্মোচন করছে।