একজন টেনিস খেলোয়াড়ের আয় পুরোপুরি নির্ভর করে তার ক্রীড়া–পারফরম্যান্সের উপর। চোট পেলে, টপ ১০০–এর অনেক নিচে যারা, তাদের দৈনন্দিন জীবন কখনো কখনো ভয়াবহভাবে জটিল হয়ে ওঠে।
কোণায় কোণায় ক্যামেরা, বিলুপ্তির পথে লাইন জাজ, সবকিছুর পরও রয়ে যাওয়া ভুল: প্রযুক্তি যেমন মোহিত করে, তেমনি ভাগও করে। সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে টেনিস এখনো খুঁজছে অগ্রগতি ও আবেগের মাঝের সেই সঠিক ভারসাম্য।
প্রায় ঘটনাচক্রে আকাপুলকোর এক বাগানে জন্ম নেওয়া প্যাডেল পঞ্চাশ বছরে হয়ে উঠেছে এক বৈশ্বিক ঘটনা, যা টেনিসকে যেমন মুগ্ধ করছে, তেমনই চিন্তায় ফেলছে। তার ঝড়ো উত্থান ইতিমধ্যেই র্যাকেট খেলার মানচিত্র বদলে দিচ্ছে।
জার্সি, লোগো আর ব্যক্তিগত কালেকশন: ব্র্যান্ডগুলো খেলোয়াড়দের ওপর ঢালছে মিলিয়ন মিলিয়ন ইউরো, আর প্রতিটি ম্যাচকে বানাচ্ছে বিশ্বব্যাপী এক বিজ্ঞাপনের শোকেস।
একজন কিংবদন্তি পিতা, একজন প্রতিশ্রুতিশীল পুত্র, এবং একটি ওয়াইল্ড-কার্ড যা অস্ট্রেলিয়ান টেনিসের একটি নতুন অধ্যায় লিখতে পারে। লেইটন ও ক্রুজ হিউইট উত্তরাধিকার এবং উচ্চাকাঙ্ক্ষার মধ্যে অ্যাডিলেডে একটি নতুন চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত।