জার্সি, লোগো আর ব্যক্তিগত কালেকশন: ব্র্যান্ডগুলো খেলোয়াড়দের ওপর ঢালছে মিলিয়ন মিলিয়ন ইউরো, আর প্রতিটি ম্যাচকে বানাচ্ছে বিশ্বব্যাপী এক বিজ্ঞাপনের শোকেস।
প্রায় ঘটনাচক্রে আকাপুলকোর এক বাগানে জন্ম নেওয়া প্যাডেল পঞ্চাশ বছরে হয়ে উঠেছে এক বৈশ্বিক ঘটনা, যা টেনিসকে যেমন মুগ্ধ করছে, তেমনই চিন্তায় ফেলছে। তার ঝড়ো উত্থান ইতিমধ্যেই র্যাকেট খেলার মানচিত্র বদলে দিচ্ছে।
ক্লান্ত তারকারা তবু সর্বত্র, ক্রমেই লম্বা টুর্নামেন্ট আর আলাদা ‘বিজনেস’ হয়ে ওঠা এক্সিবিশন: শারীরিক টিকে থাকা আর বিনোদনের মাঝখানে টেনিস আজ নিজের গভীরতম বৈপরীত্য উন্মোচন করছে।
একজন টেনিস খেলোয়াড়ের আয় পুরোপুরি নির্ভর করে তার ক্রীড়া–পারফরম্যান্সের উপর। চোট পেলে, টপ ১০০–এর অনেক নিচে যারা, তাদের দৈনন্দিন জীবন কখনো কখনো ভয়াবহভাবে জটিল হয়ে ওঠে।
এটি ফরাসি টেনিস জগতে একটি বড় আলোড়ন সৃষ্টিকারী সিদ্ধান্ত: এফএফটি-কে তার সাবেক ডিটিএন, নিকোলাস এসকুডেকে ৮৫০,০০০ ইউরো প্রদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই মামলাটি ফেডারেশনের অভ্যন্তরীণ উত্তেজনা এবং বিতর্কিত পছন্দগুলিকে আলোকপাত করে।